বর্তমান সময়ে ব্লগিং বা ব্লগার এর কথা অনেকই শুনি।কিন্ত ব্লগিং কি।ব্লগ
হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট বা প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার নিজেশ্ব মতামত প্রকাশ
করতে পারবেন।
আজকাল আমোদের দেশে অনেকেই ব্লগিং কে পেশা হিসাবে গ্রহণ করেছেন।কিন্ত পেশা হিসাবে ব্লগিং কে গ্রহন করলে আয় হবে কিভাবে ? ব্লগিং থেকে আয় করার অনেক উপায় আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি মাধ্যম হছে
এফিলিয়েট এর অর্থ হচ্ছে শাখা ।আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানের শাখা হিসাবে ব্যবসা করেন সেক্সেত্রে সেই কোম্পানীর কোন পণ্য আপনার মাধ্যমে বিক্রয় হলে আপনাকে একটি কমিশন বা লভ্যাংশ প্রদান করবে। এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এই রকম একটি ব্যবস্থা যেখানে আপনার সাইটের মধ্যে ঐ কোম্পানীর বিজ্ঞপন থাকবে,আর কেউ যদি এই বিজ্ঞাপন দেখে ঐ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করে তখন কোম্পনীটি আপনাকে একটি লভ্যাংশ প্রদান করবে।আর আপনি এই অংশীদার হিসাবে সাইটটির প্রচার করতে থাকবেন।

ভালো মানের ব্লগার হওয়ার কয়েকটি কৌশল:
প্রথম মাসে আপনার লেখাগওলো যত ছোট বা অপ্রাসঙ্গিক হোক না কেন , আপনার সব লেখোকে সেলিব্রেট করুন।এতে করে আপনি্ লিখার সাথে মিশে যাবেন এবং আপনি এতে করে আপনি সাক্সেসফুল ব্লগার হতে পারবেন।পরিশেসে লিখার অভ্যাসটি চলিয়ে যাবেন।


আজকাল আমোদের দেশে অনেকেই ব্লগিং কে পেশা হিসাবে গ্রহণ করেছেন।কিন্ত পেশা হিসাবে ব্লগিং কে গ্রহন করলে আয় হবে কিভাবে ? ব্লগিং থেকে আয় করার অনেক উপায় আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি মাধ্যম হছে
১.গুগল এডসেন্স।
২.এফিলিয়েট মার্কেটিং।
গুগল বিভিন্ন ওয়েব সাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করে এবং আপনার সাইটের ভিজিটর যদি এই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তখন গুগল আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করে।এটিই হচ্ছে গুগল এডসেন্স।এফিলিয়েট এর অর্থ হচ্ছে শাখা ।আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানের শাখা হিসাবে ব্যবসা করেন সেক্সেত্রে সেই কোম্পানীর কোন পণ্য আপনার মাধ্যমে বিক্রয় হলে আপনাকে একটি কমিশন বা লভ্যাংশ প্রদান করবে। এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এই রকম একটি ব্যবস্থা যেখানে আপনার সাইটের মধ্যে ঐ কোম্পানীর বিজ্ঞপন থাকবে,আর কেউ যদি এই বিজ্ঞাপন দেখে ঐ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করে তখন কোম্পনীটি আপনাকে একটি লভ্যাংশ প্রদান করবে।আর আপনি এই অংশীদার হিসাবে সাইটটির প্রচার করতে থাকবেন।
ভালো মানের ব্লগার হওয়ার কয়েকটি কৌশল:
১.খিম নির্বাচন:
আপনার ব্লগের জন্য প্রথমেই একটি ভালো মানের একটি থিম বা আইডিয়া নির্বাচন করুন।তখন আপনার পুরো সময় এই আইয়ার উপর দেন এতে করে আপনার চিন্তার জন্য একটি সীমানা পাওয়া যাবে।২.কোথায় ব্লগ সেটআপ করবেন:
কন্টেন্ট সব বময়ই ব্লগের জন্য প্রাণ।কি্ন্ত এটি কোথায় আপলোড করবেন তা নিয়ে অবশ্যই ভাবুন্।ইন্ডিপেন্ডেন্ড ব্লগার হতে চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্যক্তিগত ব্লগের জন্য ব্লগার ব্যবহার করতে পারবেন।৩.লিখুন এবং লিখতে থাকুন:
আপনার কোন কাজের উপর যদি ভালো কনফিডেন্স থাকে এবং যদি আপনার কাজকে যদি প্রশংসিত করতে চান তাহলে প্রথম লেখাগুলো একটু ছোট করে লিখুন এবং আপনার নিজের সম্বন্ধে প্রকাশ করুন।প্রথম মাসে আপনার লেখাগওলো যত ছোট বা অপ্রাসঙ্গিক হোক না কেন , আপনার সব লেখোকে সেলিব্রেট করুন।এতে করে আপনি্ লিখার সাথে মিশে যাবেন এবং আপনি এতে করে আপনি সাক্সেসফুল ব্লগার হতে পারবেন।পরিশেসে লিখার অভ্যাসটি চলিয়ে যাবেন।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন