ওয়াল্টন কোম্পানি আরও একটি ফোন তাদের অ্যান্ড্রয়েড এর সিমানা তে যোগ করল
। এটির বিশেষ কয়েক টি ফিচার আছে যেগুলো মানুষ কে ফোন টি কিনার জন্য আগ্রহী
করে তুলবে । ওয়াল্টন আসলেই দিন দিন অনেক এগিয়ে যাচ্ছে । অনেকে এই মোবাইল
টি দেখে মজা করে বলছে যে , ওয়াল্টন বাজারে এবার পারমাণবিক বোমা আনছে , যারা
এ কয়েক দিনের মধ্যে ওয়াল্টন এর শো রুম এ গেচেন তারা হয়ত আঁচ করে ফেলছেন ।
হাহাহা
বলবেই ত কারন এটি তে যে ফিচার গুলো যোগ করা হয়েছে এগুলো দেখলে মানুষ ত
এমনিতেই পাগল হয়ে যাবে (মজা করলাম রাগ কইরেন না) । এটির বিশেষ কয়েক টি
ফিচার আছে যা হয়ত আগের ওয়াল্টন এর কোন মোবাইল এ ছিল না । যথা ঃ ৩ জিবি রেম ,
১৬ মেগা ফিক্সেল ক্যামেরা এবং ২.২৬ GHz Quad কোর প্রসেসর । চলুন এই ফোন
টির আরেও ফিচার গুলো দেখে নেই ।
অপারেটিং সিস্টেম ঃ অ্যান্ড্রয়েড ৪.৩ । এই ইনফর্মেশন টা ভুল হতে পারে কারণ ওয়াল্টন officially কিছু জানাই নাই । হয়ত এই ফোন টি কিট কাট ৪.৪ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে আসতে পারে ।
রেম ঃ ৩ জিবি , এই টাই মনে হয় সব চেয়ে বড় ফিচার ।
রোম (ইন্টারনাল মেমোরি) ঃ ৩২ জিবি ।
মেইন ক্যামেরা ঃ ১৬ মেগা পিক্সেল
ফ্রন্ট ক্যামেরা ঃ ৮ মেগা পিক্সেল
৩ জি : ইয়েস ।
৪ জিঃ ইয়েস ।
ব্যাটারি ঃ 2500 mAh Li-ion Polymer Battery
ফ্ল্যাশ লাইট ; ইয়েস
প্রসেসর ঃ 2.26 GHz Quad-Core
ডিসপ্লে ঃ ৫.৫ ইঞ্চি
এই ফোন এর কিছু ফিচার ভুল ও হতে পারে কারণ ওয়াল্টন এখনো officially ফিচার ঘোষণা করে নি ।
অপারেটিং সিস্টেম ঃ অ্যান্ড্রয়েড ৪.৩ । এই ইনফর্মেশন টা ভুল হতে পারে কারণ ওয়াল্টন officially কিছু জানাই নাই । হয়ত এই ফোন টি কিট কাট ৪.৪ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে আসতে পারে ।
রেম ঃ ৩ জিবি , এই টাই মনে হয় সব চেয়ে বড় ফিচার ।
রোম (ইন্টারনাল মেমোরি) ঃ ৩২ জিবি ।
মেইন ক্যামেরা ঃ ১৬ মেগা পিক্সেল
ফ্রন্ট ক্যামেরা ঃ ৮ মেগা পিক্সেল
৩ জি : ইয়েস ।
৪ জিঃ ইয়েস ।
ব্যাটারি ঃ 2500 mAh Li-ion Polymer Battery
ফ্ল্যাশ লাইট ; ইয়েস
প্রসেসর ঃ 2.26 GHz Quad-Core
ডিসপ্লে ঃ ৫.৫ ইঞ্চি
এই ফোন এর কিছু ফিচার ভুল ও হতে পারে কারণ ওয়াল্টন এখনো officially ফিচার ঘোষণা করে নি ।
বাংলা ব্লগ। কথাটা শুনতেই কত মধুর লাগে,
তাই না? অথচ এই বাংলা ব্লগ লেখা বা বাংলাতে কোন ওয়েবসাইট করাটা কয়েকদিন
আগেও ছিল একটি কল্পনা। ধন্যবাদ অভ্র কি-বোর্ড এর এ্যাডমিনকে অভ্র তৈরী করার
জন্য। শুধুমাত্র আজ আমরা অভ্র কি-বোর্ড এর বদৌলতে বাংলাতে ব্লগ এবং
বিভিন্ন ধরণের ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারছি খুব সহজেই।
বাংলাতে
এখন ইতিমধ্যেই অনেক ওয়েবসাইট সহ অনেক ধরণের ব্লগ তৈরী হয়ে গেছে আমাদের
দেশে। এবং সাথে সাথে কিন্তু তৈরীও হয়ে গেছে অনেক ধরণের ব্লগার। এখন প্রায়
সবারই একটা দুটো বাংলাতে ব্লগ আছে। এবং বেশীর ভাগ ব্লগগুলোই কিন্তু
ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে করা। কারণ, ওয়ার্ডপ্রেস এর সুবিধা অনেক বেশী এবং
ওয়ার্ডপ্রেস এ ব্লগ করতে তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পরে না। যার ফলে যে
কেউ তার পছন্দ মতো ওয়েবসাইট এবং ব্লগ করতে পারে এখানে।
একজন
বাংলা ব্লগারের কি লাভ তার ব্লগ লিখে? আর সেটা যদি হয় বিশেষ করে কোন
প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগ তাহলে তো কোন কথাই নেই। কারণ, একজন বাংলা ব্লগারের
কোন কিছু লাভই নেই বাংলাতে ব্লগ লিখে। কিন্তু তারপরও আমাদের দেশের উদার এবং
মহৎ ব্লগারেরা তাদের উদারতা দেখিয়ে যাচ্ছেন এবং শিখাচ্ছেন প্রযুক্তি
বিষয়ে সকল কিছু।
একজন ইংরেজী ব্লগার
কিন্তু তার ব্লগে বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা উপার্জন করতে পারে।
ইংরেজী একটি ব্লগ খুব শীঘ্রই ভাল ব্যাকলিংক পেয়ে ভালো পেজ রেংক পেতে পারে।
পেতে পারে প্রতিদিন অসংখ্য ভিজিটর এবং মন্তব্য। কিন্তু বাংলা কোন ব্লগিং
সাইট কিন্তু এত তাড়াতাড়ি এরকম উন্নতি করতে পারে না।
একজন
বাংলা ব্লগার তার ব্লগ লেখা শুরু করে সকল প্রকার আশা বাঁদ দিয়ে। বাংলা
ব্লগার শুধুমাত্র পরিশ্রম করে সবার জন্য লিখেই চলে। লিখতে লিখতে দেখা যায়
যে তার ব্লগে ধীরে ধীরে ভিজিটর বাড়তে থাকে। তারপরও খুব বেশী পাঠক নয়
কিন্তু। তিনি দিতে পারেন না এ্যাডসেন্স এর মতো অন্য কোন বিজ্ঞাপন সস্থার
বিজ্ঞাপন।
তবে হ্যাঁ, যদি তার ব্লগটি
অনেক জনপ্রিয় হয় এবং প্রতিদিন হাজার হাজার পাঠক প্রতিদিন তার ব্লগে আসে
তাহলে তিনি বাংলাদেশের কিছু কোম্পানির বিজ্ঞাপন পাবেন হয়তো বা। কিন্তু এটা
অনেকটাই স্বপ্নের মতো কিন্তু একজন বাংলা ব্লগার এর কাছে। তাহলে একজন বাংলা
ব্লগার এর কি লাভ শুধু শুধু তার ব্লগ লিখে। বাংলা ব্লগারের কোন লাভই নেই
শুধুমাত্র কিছুটুকু অনলাইনে পরিচিতি ছাড়া।
শুধুমাত্র
কিছু মানুষের মুখের কিছু ভালোবাসা ছাড়া। শুধুমাত্র একজন বাংলা ব্লগার আশা
করে তার প্রত্যেক পাঠকের কাছ থেকে একটি ভালো মন্তব্যের। কি, তাই নয় কি?
এই যে আমি এতক্ষন ধরে কষ্ট করে রাত জেঁগে এই পোষ্টটি লিখছি সবার জন্য। আমার
কি লাভ এতে? কিশের আসায় লিখছি? আশা শুধুমাত্র প্রত্যেক পাঠকের কাছ থেকে
ভালো একটি মন্তব্যের। তাছাড়া আর কিন্তু কিছুই নয়।
কোন
টাকা পয়সাও নয়, কিংবা কোন সাহায্য সহযোগিতাও নয়। কিন্তু এর পরও দেখা
যায় যে, অনেকেই হয়তো অনেক ব্লগে প্রত্যেকদিন ঘুরে আসে এবং অনেক উপকারও
তারা পায়। কিন্তু তারা একটু কষ্ট করে কয়েকটা শব্দ কিন্তু টাইপ করে না।
অথচ কিন্তু তারা বিনামূল্যে সেখান থেকে কিছু শিখেছে। কি হয় যদি ভালো একটি
মন্তব্য লিখে?
কিছুই নয়। কিন্তু তারপরও
অনেকেই এই কাজটা করে না। তারা এটাকে অনেকটাই ঝামেলা মনে করে। তার
প্রয়োজনীয় পোষ্টটি পড়ার পরেই কেঁটে পরে। দেখা যায় যে, পরবর্তী আবার কোন
প্রয়োজন না হলে সেই ব্লগে আর আসে না। অথচ সেই ব্লগের ব্লগারটি কিন্তু কোন
প্রকার উদ্দেশ্য ছাড়াই রাত জেঁগে পোষ্ট লিখছে শুধুমাত্র তার পাঠকের জন্য।
পাঠকের
উপকার করার জন্য। আমাদের বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ। আর বাংলা ভাষাও শুধুমাত্র
আমাদের। অন্যকোন দেশে বাংলা ভাষা ব্যবহার হয় না এবং এই ভাষা বাঙ্গালী
ব্যতীত অন্য কেউ বোঝেও না। আমরা তো সবাই বাঙ্গালী। তাহলে কেন আমরা আমাদের
বাংলাদেশী বাংলা ব্লগগুলো পড়বোনা? কেনই বা আমরা আমাদের বাঙ্গালী
ভাই-বোনদের ব্লগে কোন মন্তব্য করবো না?
আবার
দেখা যায় যে, অনেকেই বাংলা ব্লগে ইংরেজী দিয়ে মন্তব্য করে আসে। কিন্তু
আমি মনে করি যে এটা ঠিক না। কারণ, বাংলা ব্লগে আপনি কেন বাংলা বাঁদ দিয়ে
ইংরেজীতে মন্তব্য করবেন। বাঙ্গালী ব্লগার ভাইয়েরা যদি বাংলাতে তাদের ব্লগ
ডিজাইন করতে পারে তাহলে আপনি কেন বাংলাতে মন্তব্য করবেন না। এখন সকল বাংলা
ব্লগেই ফোনেটিক কি-বোর্ড লেয়াউট ব্যবহার করে হচ্ছে এবং সকলেই অনেক সহজভাবে
বাংলাতে মন্তব্য করতে পারে।
বাংলা একটি
ব্লগে ইংরেজীতে কোন মন্তব্য করলে অনেক খারাপ লাগে। মনে হয় যে, দুধের
মধ্যে যেন একটা পোঁকা পড়েছে। সকল বাংলা ব্লগার ভাই-বোনেরা বাংলা ভাষাকে
সমৃদ্ধ করতে চায়। বিশ্ব বাসীকে জানাতে চায় আমাদের ভাষা সম্মন্ধে। আর
এখানে আপনি একজন বাঙ্গালী হয়ে ইংরেজীতে মন্তব্য করে আসলেন। ব্যাপারটা একটু
খারাপ হয়ে গেল না।
চীনের দিকে তাকান।
দেখবেন যে, তাদের সকল কিছুই তাদের নিজস্ব ভাষায় লেখা হয়েছে। তারা কিন্তু
ইংরেজীকে কোন রকন প্রাধান্য দেয় না। ইংরেজী না জানলেও কিন্তু তাদের কোন
সমস্যা নেই। আমার একটা অনলাইনে চীনের একজন মেয়ে ব্লগার বন্ধু আছে। সে
কিন্তু তেমন একটা ইংরেজী জানে না। অথচ কিন্তু সে মার্কেটিং এর উপর এমবিএ
শেষ করে এখন একটা অফিসে চাকরী করছে।
তাহলে,
চীন যদি পারে আমরা বাঙ্গালীরা কেন পারবো না। অনেক রক্তেও বিনিময়ে আমাদের
এই স্বাধীনতা এবং শুধুমাত্র আমাদের ভাষার জন্যই কিন্তু আমরা যুদ্ধ করেছি।
হারিয়েছি এই ভাষার জন্য অনেককিছু। দীর্ঘ নয় মাস পর আমরা আমাদের বাংলা
ভাষা অর্জন করেছি। অথচ এখন সেই ভাষাকেই এত অবহেলা।
আমার
এই পোষ্টটা করে কেউ মনে কষ্ট পাবেন না। আমার কাছে বিষয়গুলো এমনই মনে
হয়েছে। তাই লিখে ফেলেছি। আবার কেউ মনে করবেন না যে আমার ব্লগে আমি মন্তব্য
পাই না দেখে এই ধরণের পোষ্ট লিখেছি। হ্যাঁ, আমিও যেহেতু এখানে বাংলাতে
ব্লগিং করছি সেহেতু আমিও আশাকরি আমার প্রত্যেক পাঠকের কাছ থেকে ভালো একটি
মন্তব্যের। আমিতো আর বাংলা ব্লগারদের বাইরের কেউ না। আমিও বাঙ্গালী।
আসুন,
এখন থেকে সবাই মিলে বাংলাতে ব্লগিং শুরু করি এবং সকল যায়গাতে বাংলা ভাষা
ব্যবহার শুরু করি। এটা ভাববেন না যে, সবাই না করলে আমি কেন করবো? আগে নিজে
বদলান তারপর অপরকে বদলানোর চেষ্টা করুন। দেখবেন এইভাবে একদিন আমরা সত্যিই
সফল হয়েছি আমরা বাংলা ভাষার যুদ্ধে। তা না হলে শুধুমাত্র এটা আমাদের
নামমাত্র বাংলাদেশ এর স্বাধীনতা হয়ে থাকবে সারাজীবন।
আর
একটা কথা। আসুন, এখন বাংলাতে মন্তব্য দেওয়ার চেষ্টা করি সবাই মিলে এবং
আপনি যখন কোন বাংলা ব্লগে যাবেন তখন আপনার পছন্দের পোষ্টটিতে অবশ্যই ভালো
একটি বাংলাতে মন্তব্য করে আসি। এতে করে ওই ব্লগারটি তার ব্লগে আরো ভালো
ভালো পোষ্ট লেখার উৎসাহ পাবে। এভাবে চলতে থাকলে আমরা সকল বাঙ্গালী একদিন
উন্নতির শিখরে অবশ্যই পৌঁছে যাবো।
বর্তমান সময়ে ব্লগিং বা ব্লগার এর কথা অনেকই শুনি।কিন্ত ব্লগিং কি।ব্লগ
হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট বা প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার নিজেশ্ব মতামত প্রকাশ
করতে পারবেন।
আজকাল আমোদের দেশে অনেকেই ব্লগিং কে পেশা হিসাবে গ্রহণ করেছেন।কিন্ত পেশা হিসাবে ব্লগিং কে গ্রহন করলে আয় হবে কিভাবে ? ব্লগিং থেকে আয় করার অনেক উপায় আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি মাধ্যম হছে
এফিলিয়েট এর অর্থ হচ্ছে শাখা ।আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানের শাখা হিসাবে ব্যবসা করেন সেক্সেত্রে সেই কোম্পানীর কোন পণ্য আপনার মাধ্যমে বিক্রয় হলে আপনাকে একটি কমিশন বা লভ্যাংশ প্রদান করবে। এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এই রকম একটি ব্যবস্থা যেখানে আপনার সাইটের মধ্যে ঐ কোম্পানীর বিজ্ঞপন থাকবে,আর কেউ যদি এই বিজ্ঞাপন দেখে ঐ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করে তখন কোম্পনীটি আপনাকে একটি লভ্যাংশ প্রদান করবে।আর আপনি এই অংশীদার হিসাবে সাইটটির প্রচার করতে থাকবেন।
ভালো মানের ব্লগার হওয়ার কয়েকটি কৌশল:
প্রথম মাসে আপনার লেখাগওলো যত ছোট বা অপ্রাসঙ্গিক হোক না কেন , আপনার সব লেখোকে সেলিব্রেট করুন।এতে করে আপনি্ লিখার সাথে মিশে যাবেন এবং আপনি এতে করে আপনি সাক্সেসফুল ব্লগার হতে পারবেন।পরিশেসে লিখার অভ্যাসটি চলিয়ে যাবেন।
আজকাল আমোদের দেশে অনেকেই ব্লগিং কে পেশা হিসাবে গ্রহণ করেছেন।কিন্ত পেশা হিসাবে ব্লগিং কে গ্রহন করলে আয় হবে কিভাবে ? ব্লগিং থেকে আয় করার অনেক উপায় আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি মাধ্যম হছে
১.গুগল এডসেন্স।
২.এফিলিয়েট মার্কেটিং।
গুগল বিভিন্ন ওয়েব সাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করে এবং আপনার সাইটের ভিজিটর যদি এই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তখন গুগল আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করে।এটিই হচ্ছে গুগল এডসেন্স।এফিলিয়েট এর অর্থ হচ্ছে শাখা ।আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানের শাখা হিসাবে ব্যবসা করেন সেক্সেত্রে সেই কোম্পানীর কোন পণ্য আপনার মাধ্যমে বিক্রয় হলে আপনাকে একটি কমিশন বা লভ্যাংশ প্রদান করবে। এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এই রকম একটি ব্যবস্থা যেখানে আপনার সাইটের মধ্যে ঐ কোম্পানীর বিজ্ঞপন থাকবে,আর কেউ যদি এই বিজ্ঞাপন দেখে ঐ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করে তখন কোম্পনীটি আপনাকে একটি লভ্যাংশ প্রদান করবে।আর আপনি এই অংশীদার হিসাবে সাইটটির প্রচার করতে থাকবেন।
ভালো মানের ব্লগার হওয়ার কয়েকটি কৌশল:
১.খিম নির্বাচন:
আপনার ব্লগের জন্য প্রথমেই একটি ভালো মানের একটি থিম বা আইডিয়া নির্বাচন করুন।তখন আপনার পুরো সময় এই আইয়ার উপর দেন এতে করে আপনার চিন্তার জন্য একটি সীমানা পাওয়া যাবে।২.কোথায় ব্লগ সেটআপ করবেন:
কন্টেন্ট সব বময়ই ব্লগের জন্য প্রাণ।কি্ন্ত এটি কোথায় আপলোড করবেন তা নিয়ে অবশ্যই ভাবুন্।ইন্ডিপেন্ডেন্ড ব্লগার হতে চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্যক্তিগত ব্লগের জন্য ব্লগার ব্যবহার করতে পারবেন।৩.লিখুন এবং লিখতে থাকুন:
আপনার কোন কাজের উপর যদি ভালো কনফিডেন্স থাকে এবং যদি আপনার কাজকে যদি প্রশংসিত করতে চান তাহলে প্রথম লেখাগুলো একটু ছোট করে লিখুন এবং আপনার নিজের সম্বন্ধে প্রকাশ করুন।প্রথম মাসে আপনার লেখাগওলো যত ছোট বা অপ্রাসঙ্গিক হোক না কেন , আপনার সব লেখোকে সেলিব্রেট করুন।এতে করে আপনি্ লিখার সাথে মিশে যাবেন এবং আপনি এতে করে আপনি সাক্সেসফুল ব্লগার হতে পারবেন।পরিশেসে লিখার অভ্যাসটি চলিয়ে যাবেন।